বিভিন্ন দেশের সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

বিভিন্ন দেশের সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সময়ের পার্থক্য রয়েছে। বাংলাদেশের সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সময়ের এই পার্থক্যের কারণে আমাদের সাথে যোগাযোগ বা কাজ করার সময় একটু কৌশল অবলম্বন করতে হয়। আজ আমরা জানবো, বাংলাদেশের সময়ের সাথে বিভিন্ন দেশের সময় কতটা এগিয়ে বা পিছিয়ে।

ইতালি ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

ইতালি বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে। অর্থাৎ বাংলাদেশে যখন দুপুর ১২টা বাজে, ইতালিতে তখন সকাল ৮টা।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে বিকেল ৩টা হলে ইতালিতে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে ইতালিতে বিকেল ৫টা।

সৌদি আরব ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

সৌদি আরব বাংলাদেশের থেকে ৩ ঘণ্টা পিছিয়ে। তাই বাংলাদেশে যখন সকাল ৯টা বাজে, সৌদি আরবে তখন সকাল ৬টা।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে সৌদি আরবে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে সৌদি আরবে সন্ধ্যা ৭টা।

মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

মালয়েশিয়া বাংলাদেশের থেকে ২ ঘণ্টা এগিয়ে। বাংলাদেশে সকাল ৬টা হলে মালয়েশিয়ায় তখন সকাল ৮টা।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১২টা হলে মালয়েশিয়ায় দুপুর ২টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৮টা হলে মালয়েশিয়ায় রাত ১০টা।

ওমান ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

ওমান বাংলাদেশের থেকে ২ ঘণ্টা পিছিয়ে। তাই বাংলাদেশে সকাল ১০টা হলে ওমানে সকাল ৮টা।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে ওমানে দুপুর ১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে ওমানে সন্ধ্যা ৭টা।

দুবাই ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

দুবাই বাংলাদেশের থেকে ২ ঘণ্টা পিছিয়ে। বাংলাদেশে বিকেল ৪টা হলে দুবাইয়ে দুপুর ২টা।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১২টা হলে দুবাইয়ে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১১টা হলে দুবাইয়ে রাত ৯টা।

কাতার ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

কাতার বাংলাদেশের থেকে ৩ ঘণ্টা পিছিয়ে। বাংলাদেশে সকাল ৯টা হলে কাতারে সকাল ৬টা।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে কাতারে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে কাতারে সন্ধ্যা ৬টা।

সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের থেকে ২ ঘণ্টা এগিয়ে। বাংলাদেশে সকাল ৭টা হলে সিঙ্গাপুরে সকাল ৯টা।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১২টা হলে সিঙ্গাপুরে দুপুর ২টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে সিঙ্গাপুরে রাত ১২টা।

অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন অংশে সময়ের পার্থক্য থাকে। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে ৪-৬ ঘণ্টা এগিয়ে। ধরুন সিডনির সময় বাংলাদেশ থেকে ৬ ঘণ্টা এগিয়ে।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে সিডনিতে সন্ধ্যা ৭টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে সিডনিতে রাত ৩টা।

আমেরিকা ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে সময়ের পার্থক্য থাকে। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে ১০-১৩ ঘণ্টা পিছিয়ে

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১২টা হলে নিউইয়র্কে রাত ২টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে নিউইয়র্কে সকাল ১১টা।

কানাডা ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

কানাডার বিভিন্ন অংশে সময়ের পার্থক্য বাংলাদেশ থেকে ১০-১৩ ঘণ্টা পিছিয়ে। ধরুন টরন্টোতে সময় বাংলাদেশ থেকে ১১ ঘণ্টা পিছিয়ে।

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে টরন্টোতে রাত ৩টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১১টা হলে টরন্টোতে দুপুর ১২টা।

জার্মানি ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

জার্মানি বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে জার্মানিতে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে জার্মানিতে সন্ধ্যা ৬টা।

ইংল্যান্ড ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

ইংল্যান্ড বাংলাদেশের থেকে ৫ ঘণ্টা পিছিয়ে

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে ইংল্যান্ডে সকাল ৮টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১১টা হলে ইংল্যান্ডে সন্ধ্যা ৬টা।

সাইপ্রাস ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

সাইপ্রাস বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে সাইপ্রাসে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে সাইপ্রাসে বিকেল ৫টা।

ডেনমার্ক ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

ডেনমার্ক বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে ডেনমার্কে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৮টা হলে ডেনমার্কে বিকেল ৪টা।

জাপান ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

জাপান বাংলাদেশের থেকে ৩ ঘণ্টা এগিয়ে

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ১২টা হলে জাপানে দুপুর ৩টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৮টা হলে জাপানে রাত ১১টা।

গ্রীস ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

গ্রীস বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

উদাহরণ:

  • দুপুর: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে গ্রীসে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে গ্রীসে সন্ধ্যা ৬টা।

নেদারল্যান্ডস ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

নেদারল্যান্ডস বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে নেদারল্যান্ডসে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে নেদারল্যান্ডসে বিকেল ৫টা।

ফ্রান্স ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

ফ্রান্স বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে ফ্রান্সে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে ফ্রান্সে সন্ধ্যা ৬টা।

সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের থেকে ২ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে ইউএই-তে দুপুর ১২টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে ইউএই-তে রাত ৮টা।

কুয়েত ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

কুয়েত বাংলাদেশের থেকে ৩ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে কুয়েতে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে কুয়েতে সন্ধ্যা ৬টা।

লেবানন ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

লেবানন বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে লেবাননে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৮টা হলে লেবাননে বিকেল ৪টা।

বাহরাইন ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

বাহরাইন বাংলাদেশের থেকে ৩ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে সকাল ৯টা হলে বাহরাইনে সকাল ৬টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১১টা হলে বাহরাইনে রাত ৮টা।

জর্ডান ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

জর্ডান বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে জর্ডানে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে জর্ডানে বিকেল ৫টা।

মালদ্বীপ ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

মালদ্বীপ বাংলাদেশের থেকে ১ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে মালদ্বীপে দুপুর ১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে মালদ্বীপে রাত ৯টা।

ব্রুনেই ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

ব্রুনেই বাংলাদেশের থেকে ২ ঘণ্টা এগিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে সকাল ৮টা হলে ব্রুনেইতে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে ব্রুনেইতে রাত ১১টা।

পর্তুগাল ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

পর্তুগাল বাংলাদেশের থেকে ৫ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে পর্তুগালে সকাল ১০টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে পর্তুগালে বিকেল ৪টা।

থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

থাইল্যান্ড বাংলাদেশের থেকে ১ ঘণ্টা এগিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ১২টা হলে থাইল্যান্ডে দুপুর ১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে থাইল্যান্ডে রাত ১১টা।

মরিশাস ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

মরিশাস বাংলাদেশের থেকে ১ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে মরিশাসে দুপুর ১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে মরিশাসে রাত ৯টা।

দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের থেকে ৩ ঘণ্টা এগিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ১২টা হলে দক্ষিণ কোরিয়ায় দুপুর ৩টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে দক্ষিণ কোরিয়ায় রাত ১২টা।

লিবিয়া ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

লিবিয়া বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে সকাল ১০টা হলে লিবিয়ায় সকাল ৬টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে লিবিয়ায় সন্ধ্যা ৬টা।

পোল্যান্ড ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

পোল্যান্ড বাংলাদেশের থেকে ৫ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে পোল্যান্ডে সকাল ৮টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১১টা হলে পোল্যান্ডে সন্ধ্যা ৬টা।

মিশর ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

মিশর বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে সকাল ১১টা হলে মিশরে সকাল ৭টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে মিশরে সন্ধ্যা ৬টা।

সুইডেন ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

সুইডেন বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ৩টা হলে সুইডেনে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে সুইডেনে সন্ধ্যা ৬টা।

ব্রাজিল ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

ব্রাজিলের বিভিন্ন অঞ্চলে সময়ের পার্থক্য থাকে। রিও ডি জেনিরো বাংলাদেশের থেকে ৯ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে রিও ডি জেনিরোতে রাত ৪টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে রিও ডি জেনিরোতে দুপুর ১২টা।

বেলজিয়াম ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

বেলজিয়াম বাংলাদেশের থেকে ৫ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে বেলজিয়ামে সকাল ৯টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে বেলজিয়ামে সন্ধ্যা ৫টা।

অস্ট্রিয়া ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

অস্ট্রিয়া বাংলাদেশের থেকে ৪ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে অস্ট্রিয়াতে সকাল ৯টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে অস্ট্রিয়াতে বিকেল ৫টা।

নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

নিউজিল্যান্ড বাংলাদেশের থেকে ৭ ঘণ্টা এগিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ১টা হলে নিউজিল্যান্ডে রাত ৮টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ১০টা হলে নিউজিল্যান্ডে ভোর ৫টা।

রাশিয়া ও বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য

রাশিয়ার বিভিন্ন অংশে সময়ের পার্থক্য থাকে, যেমন মস্কো বাংলাদেশের থেকে ৩ ঘণ্টা পিছিয়ে

  • উদাহরণ: বাংলাদেশে দুপুর ২টা হলে মস্কোতে সকাল ১১টা।
  • রাত: বাংলাদেশে রাত ৯টা হলে মস্কোতে সন্ধ্যা ৬টা।

উপসংহার

এই পার্থক্যগুলোর কারণে, বাংলাদেশের মানুষ যখন বিভিন্ন দেশের মানুষদের সাথে যোগাযোগ করতে চান, তখন সময়ের দিকটি মাথায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি এই তথ্যগুলো আপনাদের কাজে আসবে।

Author

  • Mohammad Shamsul Anam Emon

    Meet Emon Anam, the visionary CEO behind Search Fleek. With a decade of experience as a thought leader and SEO expert, Emon has propelled our company to new heights, serving over 500 international clients with unrivaled expertise and innovation

    View all posts

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *